ধ্বনি পরিবর্তন এর বিভিন্ন রীতি | সহজ সজ্ঞা ও উদাহরণ | ধ্বনি পরিবর্তনের কারণ

ধ্বনি পরিবর্তন, বাংলা ভাষাতত্ত্বে অতি পরিচিত একটি অধ্যায়। ধ্বনি পরিবর্তন এর বিভিন্ন রীতি নিয়ে ভাষাতত্ত্বের বিভিন্ন পাঠ্য বইয়ে তুলনামূলক জটিল ও দুর্বোধ্য সজ্ঞা দেওয়া থাকে যা পড়ুয়াদের আত্মস্থ করতে বা বোধগম্য হতে সময় লাগে। তাই আমরা প্রত্যেকটি সজ্ঞা সর্বাপেক্ষা সহজ সরল ভাষায় উদাহরণ সহ তুলে ধরলাম। ধ্বনি পরিবর্তনের কারণ নিয়েও বিস্তারিত আলোচনা করা হল। যে যে সজ্ঞা গুলি নীচে দেওয়া হল তা হল – স্বরাগম, আদি স্বরাগম, মধ্য স্বরাগম, অন্ত্য স্বরাগম, ব্যাঞ্জনাগম, আদি ব্যাঞ্জনাগম, মধ্য ব্যাঞ্জনাগম, অন্ত্য ব্যাঞ্জনাগম, স্বরলোপ, আদি স্বরলোপ, মধ্য স্বরলোপ, অন্ত্য স্বরলোপ, ব্যাঞ্জনলোপ, ব্যাঞ্জনলোপ, স্বরসংগতি, প্রগত স্বরসংগতি, পরাগত স্বরসংগতি, অন্যোন্য স্বরসংগতি, সমীভবন, প্রগত সমীভবন, পরাগত সমীভবন, অন্যোন্য সমীভবন, অপিনিহিতি, অভিশ্রুতি, স্বরভক্তি, বিষমীভবন, ঘোষীভবন, অঘোষীভবন, নাসিক্যিভবন, সমাক্ষর লোপ, ধ্বনি বিপর্যাস/ ধ্বনি বিপর্যয়।

ধ্বনি পরিবর্তন

ধ্বনি পরিবর্তনের কারণঃ

নানা কারণে কোনো একটি ভাষার ধ্বনি পরিবর্তিত হতে পারে। এই কারণগুলিকে নীচে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা হল।

শারীরিক কারনঃ বাগযন্ত্রের ত্রুটি, শ্রবণযন্ত্রের ত্রুটি, অনুকরণের ত্রুটি, উচ্চারণের দ্রুততা, উচ্চারনের ত্রুটি, উচ্চারণের অল্পায়াস প্রবণতা প্রভৃতি শারীরিক কারণে ধ্বনি পরিবর্তিত হতে পারে।

মানসিক কারণঃ উচ্চারণে অসাবধানতা, উচ্চারণে অক্ষমতা, সন্নিহিত ধ্বনির প্রভাব, অন্ধ বিশ্বাস, সাদৃশ্যগত প্রভাব প্রভৃতি মানসিক কারণে ধ্বনি পরিবর্তিত হতে পারে।

বাহ্যিক কারণঃ ভৌগোলিক প্রভাব, ঐতিহাসিক কারণ, লিপিবিভ্রাট, অন্য জাতি বা ব্যক্তি গোষ্ঠির ভাষার প্রভাব প্রভৃতি বাহ্যিক কারণে ধ্বনি পরিবর্তিত হতে পারে।

ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন রীতিঃ

স্বরাগম

উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের আদিতে বা মধ্যে বা অন্ত্যে স্বরধ্বনির আগমনের ফলে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটে তাকে স্বরাগম বলে।

আদি স্বরাগমঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের আদিতে স্বরধ্বনির আগমনের ফলে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটে তাকে আদি স্বরাগম বলে।

মধ্য স্বরাগমঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের মধ্যে স্বরধ্বনির আগমনের ফলে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটে তাকে মধ্য স্বরাগম বলে।

অন্ত্য স্বরাগমঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের অন্ত্যে স্বরধ্বনির আগমনের ফলে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটে তাকে অন্ত্য স্বরাগম বলে।

স্বরাগমের উদাহরণ

আদি স্বরাগম স্কুল>ইস্কুল, স্টেশন>ইস্টিশন, স্ত্রী>ইস্ত্রী, স্পর্ধা>আস্পর্ধা
মধ্য স্বরাগম ভক্তি>ভকতি, যত্ন>যতন, জন্ম>জনম, বর্ষা>বরষা
অন্ত্য স্বরাগম বেঞ্চ>বেঞ্চি, সত্য>সত্যি, ধন্য>ধন্যি, পিণ্ড>পিণ্ডি

স্বরভক্তি/বিপ্রকর্ষ

উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের মধ্যে স্বরধ্বনির আগমনের ফলে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটে তাকে মধ্য স্বরভক্তি/বিপ্রকর্ষ বলে। মধ্য স্বরাগমের আর এক নাম হল স্বরভক্তি/বিপ্রকর্ষ। যুক্ত ব্যাঞ্জনকে ভেঙে মাঝে স্বরধ্বনির আগমন হয় বলে একে স্বরভক্তি বলা হয়। আবার যুক্ত ব্যাঞ্জনকে ভেঙে মাঝে স্বরধ্বনির আগমনের ফলে শব্দের উৎকর্ষতা বৃদ্ধি পায় বলে একে বিপ্রকর্ষ বলে।

  • উদাহরণঃ ভক্তি>ভকতি, যত্ন>যতন, জন্ম>জনম, বর্ষা>বরষা

স্বরলোপ

উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের আদিতে বা মধ্যে বা অন্ত্যে স্বরধ্বনির লোপ পাওয়ার ফলে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটে তাকে স্বরলোপ বলে।

আদি স্বরলোপঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের আদিতে স্বরধ্বনির লোপ পাওয়ার ফলে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটে তাকে আদি স্বরলোপ বলে।

মধ্য স্বরলোপঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের মধ্যে স্বরধ্বনির লোপ পাওয়ার ফলে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটে তাকে মধ্য স্বরলোপ বলে।

অন্ত্য স্বরলোপঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের অন্ত্যে স্বরধ্বনির লোপ পাওয়ার ফলে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটে তাকে অন্ত্য স্বরলোপ বলে।

স্বরলোপের উদাহরণ

আদি স্বরলোপ অতসী>তিসি, অলাবু>লাঊ
মধ্য স্বরলোপ জানালা>জানলা, গামোছা>গামছা
অন্ত্য স্বরলোপ বন্যা>বান, লজ্জা>লাজ

মাধ্যমিকের সমস্ত বিষয়ের সাজেশন পি ডি এফ ডাউনলোড করুন।

ব্যাঞ্জনাগম

উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের আদিতে বা মধ্যে বা অন্ত্যে ব্যাঞ্জনধ্বনির আগমনের ফলে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটে তাকে ব্যাঞ্জনাগম বলে।

আদি ব্যাঞ্জনাগমঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের আদিতে ব্যাঞ্জনধ্বনির আগমনের ফলে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটে তাকে আদি ব্যাঞ্জনাগম বলে।

মধ্য ব্যাঞ্জনাগমঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের মধ্যে ব্যাঞ্জনধ্বনির আগমনের ফলে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটে তাকে মধ্য ব্যাঞ্জনাগম বলে।

অন্ত্য ব্যাঞ্জনাগমঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের অন্ত্যে ব্যাঞ্জনধ্বনির আগমনের ফলে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটে তাকে অন্ত্য ব্যাঞ্জনাগম বলে।

ব্যাঞ্জনাগমের উদাহরণ

আদি ব্যাঞ্জনাগম ওমলেট>মামলেট, ওঝা>রোজা
মধ্য ব্যাঞ্জনাগম সুনর>সুন্দর, বানর>বান্দর
অন্ত্য ব্যাঞ্জনাগম  জমি>জমিন, খোকা>খোকন

ব্যাঞ্জনলোপ

উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের আদিতে বা মধ্যে বা অন্ত্যে ব্যাঞ্জনধ্বনির লোপ পাওয়ার ফলে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটে তাকে ব্যাঞ্জনলোপ বলে।

আদি ব্যাঞ্জনলোপঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের আদিতে ব্যাঞ্জনধ্বনির লোপ পাওয়ার ফলে যে ধ্বনি রূপান্তর ঘটে তাকে আদি ব্যাঞ্জনলোপ বলে।

মধ্য ব্যাঞ্জনলোপঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের মধ্যে ব্যাঞ্জনধ্বনির লোপ পাওয়ার ফলে যে ধ্বনি রূপান্তর ঘটে তাকে মধ্য ব্যাঞ্জনলোপ বলে।

অন্ত্য ব্যাঞ্জনলোপঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দের অন্ত্যে ব্যাঞ্জনধ্বনির লোপ পাওয়ার ফলে যে ধ্বনি রূপান্তর ঘটে তাকে অন্ত্য ব্যাঞ্জনলোপ বলে।

ব্যাঞ্জনলোপের উদাহরণ

আদি ব্যাঞ্জনলোপ স্থান>থান, স্ফটিক>ফটিক
মধ্য ব্যাঞ্জনলোপ তাহারা>তারা, বরাহনগর>বরানগর
অন্ত্য ব্যাঞ্জনলোপ  সিপাহি>সিপাই, চাকদহ>চাকদা,

উচ্চ মাধ্যমিকের সমস্ত বিষয়ের সাজেশন পি ডি এফ ডাউনলোড করুন।

অপিনিহিতি

শব্দের মধ্যে ই-কার বা উ-কার থাকলে উচ্চারণেরে সুবিধার্থে সেই ই-কার বা উ-কার তাদের উচ্চারণের সময় আসার আগেই উচ্চারিত হয়ে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটায় তাকে অপিনিহিতি বলে।

  • উদাহরণঃ আজি>আইজ, রাতি>রাইত, কালি>কাইল, করিয়া>কইর‍্যা, সাধু>সাউধ, বন্যা>বইন্যা

অভিশ্রুতি

শব্দের মধ্যে অপিনিহিতিজাত ই-কার বা উ-কার পূর্বের স্বরধ্বনির সঙ্গে মিলিত হয়ে শব্দের মধ্যে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটাই তাকে অভিশ্রুতি বলে।

  • উদাহরণঃ করিয়া>কইর‍্যা>করে, বলিয়া>বইল্যা>বলে, আজি>আইজ>আজ, রাতি>রাইত>রাত

স্বরসংগতি

উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দমধ্যস্থ পূর্ববর্তী স্বরধ্বনির প্রভাবে পরবর্তী স্বরধ্বনি বা পরবর্তী স্বরধ্বনির প্রভাবে পূর্ববর্তী স্বরধ্বনি বা একে অপরকে প্রভাবিত করে সংগতি সাধনের মাধ্যমে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটাই তাকে স্বরসংগতি বলে।

প্রগত স্বরসংগতিঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দমধ্যস্থ পূর্ববর্তী স্বরধ্বনির প্রভাবে পরবর্তী স্বরধ্বনির সংগতি সাধনের মাধ্যমে যে ধ্বনির রূপান্তর ঘটাই তাকে প্রগত স্বরসংগতি বলে।

পরাগত স্বরসংগতিঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দমধ্যস্থ পরবর্তী স্বরধ্বনির প্রভাবে পূর্ববর্তী স্বরধ্বনির সংগতি সাধনের মাধ্যমে যে ধ্বনির রূপান্তর ঘটাই তাকে পরাগত স্বরসংগতি বলে।

অন্যোন্য স্বরসংগতিঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দমধ্যস্থ পূর্ববর্তী স্বরধ্বনি ও পরবর্তী স্বরধ্বনি পরষ্পর পরষ্পরকে প্রভাবিত করে সংগতি সাধনের মাধ্যমে যে ধ্বনির রূপান্তর ঘটাই তাকে অন্যোন্য স্বরসংগতি বলে।

স্বরসংগতির উদাহরণ

প্রগত স্বরসংগতি উপাস>উপোস, উনান>উনুন
পরাগত স্বরসংগতি দেশি>দিশি, পুড়া>পোড়া
অন্যোন্য স্বরসংগতি  বিলাতি>বিলেতি>বিলিতি, ভিখারি>ভিখেরি>ভিখিরি

ব্যাঞ্জনসংগতি/সমীভবন/সমীকরণ

উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দমধ্যস্থ পূর্ববর্তী ব্যাঞ্জনধ্বনির প্রভাবে পরবর্তী ব্যাঞ্জনধ্বনি অথবা পরবর্তী ব্যাঞ্জনধ্বনির প্রভাবে পূর্ববর্তী ব্যাঞ্জনধ্বনি অথবা পরষ্পর পরষ্পরকে প্রভাবিত করে সমব্যাঞ্জনধ্বনিতে পরিবর্তিত হওয়ার মাধ্যমে যে ধ্বনি পরিবর্তন ঘটাই তাকে ব্যাঞ্জনসংগতি/সমীভবন/সমীকরণ বলে।

প্রগত সমীভবনঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দমধ্যস্থ পূর্ববর্তী ব্যাঞ্জনধ্বনির প্রভাবে পরবর্তী ব্যাঞ্জনধ্বনি সমব্যাঞ্জনধ্বনিতে পরিবর্তিত হওয়ার মাধ্যমে যে ধ্বনি রূপান্তর ঘটাই তাকে প্রগত সমীভবন বলে।

পরাগত সমীভবনঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দমধ্যস্থ পরবর্তী ব্যাঞ্জনধ্বনির প্রভাবে পূর্ববর্তী ব্যাঞ্জনধ্বনি সমব্যাঞ্জনধ্বনিতে পরিবর্তিত হওয়ার মাধ্যমে যে ধ্বনি রূপান্তর ঘটাই তাকে পরাগত সমীভবন বলে।

অন্যোন্য সমীভবনঃ উচ্চারণের সুবিধার্থে শব্দমধ্যস্থ পূর্ববর্তী ব্যাঞ্জনধ্বনির ও পরবর্তী ব্যাঞ্জনধ্বনি পরষ্পর পরষ্পরকে প্রভাবিত করে সমব্যাঞ্জনধ্বনিতে পরিবর্তিত হওয়ার মাধ্যমে যে ধ্বনি রূপান্তর ঘটাই তাকে অন্যোন্য সমীভবন বলে।

ব্যাঞ্জনসংগতি/সমীভবনের উদাহরণ

প্রগত সমীভবন চন্দন>চন্নন, পদ্ম>পদ্দ
পরাগত সমীভবন দুর্গা>দুগগা, নাতজামাই>নাজ্জামাই
অন্যোন্য সমীভবন  বৎসর>বচ্ছর, উৎসব>উচ্ছব

বিষমীভবন

শব্দের মধ্যে পাশাপাশি অবস্থিত বা দুটি সংযুক্ত সমধ্বনির মধ্যে একটি পরিবর্তিত হয়ে বিষম অর্থাৎ পৃথক ধ্বনিতে পরিণত হওয়াকে বিষমীভবন বলে।

  • উদাহরণঃ লাল>নাল, পিপীলিকা>কিপিল্লিকা

ধ্বনিবিপর্যয়/ধ্বনিবিপর্যাস

উচ্চারণের সময় শব্দের মধ্যবর্তী দুটি ধ্বনির স্থান পরিবর্তন এর ফলে যে ধ্বনি পরিবর্তন হয় তাকে বলে ধ্বনিবিপর্যয় বা ধ্বনিবিপর্যাস।

  • উদাহরণঃ বাক্স>বাস্ক, রিক্সা>রিস্কা, হ্রদ>দহ, পিশাচ>পিচাশ
সজ্ঞা উদাহরণ
সমাক্ষর লোপঃ শব্দে পাশাপাশি অবস্থিত দুটি সমধ্বনি বা সমবর্ণের একটি যখন লোপ পায় তখন সেই ধ্বনি পরিবর্তনকে সমাক্ষর লোপ বলে। ছোটোকাকা>ছোটকা, বড়োদাদা>বড়দা, দিদি>দি

ঘোষীভবনঃ কোনো সঘোষ ধ্বনির প্রভাবে অঘোষ ধ্বনি সঘোষ ধ্বনিতে পরিণত হলে তাকে ঘোষিভবন বলে।

শাক,>শাগ, কাক>কাগ
অঘোষীভবনঃ কোনো অঘোষ ধ্বনির প্রভাবে সঘোষ ধ্বনি অঘোষ ধ্বনিতে পরিণত হলে তাকে অঘোষিভবন বলে। বাড়োঠাকুর>বটঠাকুর, ভোঁদা কাক>ভোৎকা
নাসিক্যিভবনঃ কোনো নাসিক্য ব্যাঞ্জন্ধ্বনি লুপ্ত হয়ে যদি পূর্ববর্তী স্বরধ্বনিকে অনুনাসিক করে দেয় তাহলে তাকে নাসিক্যিভবন বলে। চন্দ্র>চাঁদ, অঙ্ক>আঁক

অত্যন্ত সহজ সরল ভাষায় ধ্বনি পরিবর্তন ও ধ্বনি পরিবর্তনের বিভিন্ন রীতি ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করলাম। ধ্বনি পরিবর্তনের কারণ আরো বিস্তারিত আমরা পরে আলোচনা করবো। কোনো কিছু জিজ্ঞাসার থাকলে নীচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।

4 thoughts on “ধ্বনি পরিবর্তন এর বিভিন্ন রীতি | সহজ সজ্ঞা ও উদাহরণ | ধ্বনি পরিবর্তনের কারণ”

  1. Pingback: Board Provided WB Primary TET Syllabus Subject Wise & Question Pattern - Edueffort.in

  2. Pingback: উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২২ | ভাষা, শিল্প সাহিত্য, প্রবন্ধ রচনা | HS Bengali Suggestion 2022 - Edueffort.in

  3. Pingback: Class 12 Bengali Suggestion 2022 pdf Based on Test Papers - Edueffort.in

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *